অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন | New voter NID Application
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে https://services.nidw.gov.bd/ এখানে ভিজিট করে আবেদন ফরমে আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ক্যাপচা এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন। তারপর ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করে সাবমিট করুন।
অনলাইনে ভোটার আবেদন ফরম সম্পন্ন হলে আবেদন কপি ডাউনলোড করুন। এখন ডাউনলোড কৃত আবেদন ফরমটি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করুন।
আপনার আবেদন এবং কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের রেটিনা স্কিন বায়োমেট্রিক ডাটা সংগ্রহ করার জন্য ডাকা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের রেটিনা স্কিনের দুই সপ্তাহের মধ্যে অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। আমার জাতীয় পরিচয়পত্র টি অনুমোদন হলে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এখন পর্যন্ত নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার প্রক্রিয়াটি শিরোনাম আকারে দেখানো হয়েছে। চলুন সম্পূর্ণ আবেদন প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে দেখি। Online voter application করার আগে নতুন ভোটার নিবন্ধন আবেদনের শর্ত এবং নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে তা জেনে নেই।
নতুন ভোটার হওয়ার শর্ত
নতুন জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত রয়েছে। আবেদন ফরম পূরণ করতে হলে ভোটার আবেদনের যোগ্য হতে হবে।
- বয়স ১৬ বছর বা তার বেশি হতে হবে
- অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
- কখনো NID নিবন্ধন করেনি
অর্থাৎ নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে তার সাথে সাথে বয়স সর্বনিম্ন ১৬ বছর পূর্ব থেকে কোন জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা যাবেনা।
নতুন আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে
নতুন আইডি কার্ড আবেদন করতে যেকোনো বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ সহ পিতা মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি। নতুন আইডি কার্ড করতে কিছু কাগজ পত্র প্রয়োজন। নতুন ভোটার হতে যে সব ডকুমেন্টস লাগে তার তালিকা নিচে দেয়া হলো-
- PECE, JSC, SSC, HSC অথবা সমমানের সার্টিফিকেট
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
- পিতা, মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি
- স্বামী/স্ত্রীর আইডি কার্ডের ফটোকপি (বিবাহিত হলে)
- পাসপোর্ট আথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স (বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট না থাকলে)
- ইউটিলিটি বিলের কপি
- নাগরিকত্ব সনদ (চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট)
কিছু কিছু ক্ষেত্রে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা জমা দেওয়ার প্রয়োজন হয়। বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট কিংবা পাসপোর্ট এমনকি ড্রাইভিং লাইসেন্স এগুলোর কোনোটি না থাকলে আপনাকে অতিরিক্ত কিছু কাগজপত্র জমা দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।
নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম
বাংলাদেশী নাগরিক ২টি উপায় নতুন ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারে
- অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন আবেদন
- সরাসরি নির্বাচন অফিসে গিয়ে
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কয়েক বছর আগেও উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করে জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করতে হতো। আবার ৫ বছর অন্তর অন্তর সরকারি উদ্যোগে এলাকা ভিত্তিক নতুন ভোটার নিবন্ধন ক্যাম্পেইন চলে।
আজকে আমাদের আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে নতুন ভোটার হয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করার পদ্ধতি সম্পকে জনা। যাতে করে কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়া ঘরে বসে নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন
নতুন ভোটার হয়ার আবেদন করতে NID Application System সাইটে আবেদনকারীর নাম, জন্ম তারিখ, ফোন নাম্বার দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আবেদন ফরমে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন
ধাপ ১. অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন
অনলাইনে ভোটার আবেদনের প্রধম ধাপে services.nidw.gov.bd সাইটে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে। সরাসরি আবেদন পেজে চলে যেতে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন পেজে চলে যান। আবেদন ফরমে আপনার নাম, জন্মতারিখ ও ক্যাপচা পূরণ করে “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অ্যাকাউন্টের জন্য একটি সচল নাম্বার দিয়ে তা ভেরিফাই করতে বলা হবে। পরবর্তী সময়ে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডের বিভিন্ন আপডেট মোবাইল নাম্বারে এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে।
মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন
এখন মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন ধাপে আপনাকে একটি বাংলাদেশ মোবাইল নাম্বার ইনপুট করতে বলা হবে। নাম্বারটি প্রবেশ করিয়ে বার্তা পাঠান বাটন চাপলে কাঙ্খিত মোবাইল নাম্বারে ৬ সংখ্যার OTP চলে যাবে।
প্রথমবারে আপনার ফোনে OTP না গেলে পুনরায় পাঠান বাটনে চেপে আরেকটি কোডের জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারেন। নেটওয়ার্ক সমস্যা কিংবা সার্ভারের ত্রুটির কারণে মাঝেমধ্যে মেসেজ আসতে দেরি হতে পারে।
ছয় সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোড চলে আসলে তা OTP ঘরে বসিয়ে বাটনে ক্লিক করুন। সঠিক ওটিপি দিয়ে সাবমিট করার পর আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে।
ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড বাছাই করুন
পরবর্তী সময়ে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য একটি Username এবং Password সেট করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে ইউজারনেম টি যেন ইউনিক হয়। ভবিষ্যতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে আইডি কার্ড ডাউনলোড সংশোধন করতে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
ইউজারনেম কমপক্ষে ৮ ডিজিটের হতে হবে। আপনার ইউজারনেম টিউনিক করার জন্য ইংরেজি অক্ষরের পাশাপাশি সংখ্যা ব্যবহার করতে পারেন। যদি Username Already Exists দেখায় তা হলে আপনার ইউজারনেম টি পরিবর্তন করে ইউনিক করার চেষ্টা করুন।
Note: আপনার এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড কোথাও লিপিবদ্ধ করে রাখুন। কারন পরবর্তী সময়ে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।
ধাপ ২. ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে প্রোফাইল সম্পন্ন করুন
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন হয়ে গেলে আপনার Username এবং Password দিয়ে লগইন করুন। আর ইতমদ্ধে লগইন থাকলে নিচের ছবির মতো একটি ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন।
ব্যক্তিগত তথ্য
NID Server এ আপনার ব্যক্তিগত সাবমিট করতে প্রথমে এডিট বাটনে চাপতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় ফিল্ড গুলোতে লিখার অপশন থাকবে না। যখন এডিটে ক্লিক করবেন তখন সব কটি ফিল্ড ইনপুট নেয়ার জন্য রেডি হবে।
ব্যক্তিগত তথ্য পূরণের ধাপে আপনার নাম (বাংলা), ইংরেজি নাম (স্বয়ংক্রিয় ভাবে হয়ে থাকবে), লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ জন্ম নিবন্ধন নম্বর, জন্মতারিখ (স্বয়ংক্রিয় ভাবে হয়ে থাকবে) এবং জন্মস্থা বাছাই করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় নিজের নাম ইংরেজি যেভাবে দেওয়া হয়েছে এবং জন্ম তারিখ যা দেয়া হয়েছে তা অটোমেটিক হয়ে যাবে এটি চাইলেও পরিবর্তন করা যাবে না।
যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় নিজের ইংরেজি নামে কিংবা জন্ম তারিখে কোন ভুল দিয়ে থাকেন তাহলে এ একাউন্ট বাতিল করে নতুন মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে সঠিক তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
পিতার তথ্য
নিজের তথ্য ফিলাপ করার পর পিতার তথ্য দিতে বলা হবে। এখন পিতার নাম (বাংলায় ও ইংরেজি) এবং পিতার এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিতে হবে। পিতার ভোটার নাম্বার চাইলে দিতে পারেন, এটি ঐচ্ছিক।
- পিতের নাম বাংলায় (আবশ্যিক)
- পিতার নাম ইংরেজি (আবশ্যিক)
- পিতার NID Card নাম্বার (অপশনাল)
- পিতার ভোটার নাম্বার (অপশনাল)
- মৃত্যুর সন (মৃত হলে)
পিতা মৃত হলে পিতার তথ্যের সাথে মৃত লিখায় টিক মার্ক দিয়ে মৃত্যু সন লিখে দিতে হবে। যে সব তথ্যের সাথে লাল (*) দেয়া আছে সে ঘর অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
মাতার তথ্য
একই ভাবে মাতার তথ্য পূরণ করতে হবে। পিতার মাতার তথ্যের ক্ষেত্রে বাংলা এবং ইংরেজি নাম দেয়া আবশ্যিক। এনআইডি নাম্বার ও ভোটার নাম্বার দেয়া অপশনাল। তবে NID Card নাম্বার দিয়া রাখা ভালো। আর মৃত হলে অবশ্যই মৃত্যুর সাল লিখতে হবে।
মায়ের তথ্য পুরনে যা যা দিতে হবে
- মাতার নাম বাংলায় (আবশ্যিক)
- মাতার নাম ইংরেজি (আবশ্যিক)
- মাতার NID Card নাম্বার (অপশনাল)
- মতার ভোটার নাম্বার (অপশনাল)
- মৃত্যুর সন (মৃত হলে)
এভাবে পিতা মাতার তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনের সময় কোন প্রকার ভুল করা যাবে না। আইডি কার্ডে ভুল হলে তা সংশোধন করা ঝামেলা ও সময়ের বেপার এর জন্য ভোটার আইডি সংশোধন আবেদন করতে হয়।
আভিভাবকের তথ্য
আপনার আভিভাবকের তথ্য প্রদান করুন। সাধারনত অভিভাবক হিসেবে পিতা কিংবা মাতার তথ্য দেয়া উচিৎ। আপনার আভিভাবন অন্য কেউ হলে তাও দিতে পারবেন। আপনি আপনার আভিভাবক হিসেবে যার তথ্য দিতে চান তার নাম ও জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিখুন।
এর পরে চলে আসবে বড় ভাই/বোনের তথ্য দেয়ার ফিল্ড। এটি একটি অপশনাল ফিল্ড। চাইলে দিতে পারেন। না দিলেও সমস্যা নেই, এটা খালি রাখতে পারেন।
বৈবাহিক অবস্থা
আপনি অবিবাহিত হলে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে আবিবাহিত সিলেক্ট করে দিন। অবিবাহিত হলে আর কোন তথ্য দিতে হবে না। দিবেনই বা কোথা থেকে!
আর যদি বিবাহিত হন তা হলে আপনার স্ত্রী / স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিতে হবে। আপনার আকাধিক স্ত্রী থাকলেও তাদের তথ্য দেয়ার আপশন রয়েছে। স্ত্রী মৃত হলে মৃত্যুর সন লিখে দিতে হবে।
তথ্যগুলো লিপিবদ্ধ করা হলে পুনরায় যাচাই করে দেখন কোথাও ভুল হয়েছে কিনা। সব সঠিক থাকলে পরবর্তী বাতনে চাপুন।
ধাপ ৩. অন্যান্য তথ্য
অন্যান্য তথ্যের ঘরে অবশ্যই পূরণ করতে হবে এমন ফিল্ড হচ্ছে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা এবং ধর্ম। আবেদনকারি কোন প্রকার শারীরিক প্রদিবন্ধি হলে তা অসমর্থতার ঘরে বাছাই করে দিতে হবে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা (আবশ্যিক)
- পেশা (আবশ্যিক)
- ধর্ম (আবশ্যিক)
- অসমর্থতা (প্রযোজ্য হলে)
- সনাক্তকরণ চিহ্ন (যদি থাকে)
- টিন নাম্বার (যদি থাকে)
- ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট (যদি থাকে)
আপনি যে পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন তা শিক্ষাগত যোগ্যতা ঘরে লিখতে হবে। শারীরিক প্রতিবন্ধি হলে তা উল্লেখ করে দিতে হবে। জন্মদাগ থাকলে যদি দিত চান তাহলে তার বিবরন লিখে দিন। এভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে এই ধাপটি সমাপ্ত করতে হবে।
ধাপ ৪. ঠিকানা
এখন আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানার তথ্য দিতে হবে। এই ধাপটি গুরুত্ব সহকারে পূরণ করতে হবে। প্রথমেই অবস্থানরত দেশ বাছাই করে দিতে হবে। আমারা যেহেতু বাংলাদেশ থেকে আবেদন করছি তাই অবস্থানরত দেশে বাংলাদেশ বাছাই করবো।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভোটার ঠিকানা বাছাই করণ। আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা আলাদা হলে, যে ঠিকানায় ভোটার হতে চাচ্ছেন সেটি ভোটার ঠিকানা হিসেবে টিক দিহ্ন দিয়ে সিলেক্ট করে দিন।
এখানে ভোটার ঠিকানা হিসেবে যেটি বাছাই করবেন সেই ঠিকানায় আপনার ভোটার তালিকায় নাম আসবে। নির্বাচনের সময় এই ঠিকানায় ভোট দিতে হবে।
বর্তমান ঠিকানা
বর্তমান ঠিকানার স্থলে আপনার বর্তমান ঠিকানা বাছাই করুন। চাইলে বর্তমান ঠিকানার স্থানে স্থায়ী ঠিকানাও দিতে পারেন। বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হতে পারে, তাতে কোন সমস্যা নেই।
তার যদি বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ভিন্ন হয় তা হলে আপনার ঠিকানা অনুসারে বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন এসব বাছাই করুন।
ঠিকানা বাছাই করা সহজ কাজ, বিভাহের ঘরে চাপলে বাংলাদেশের সব গুলো বিভাগ চলে আসবে। আপনি আপনার ঠিকানা আনুসারে আপনার বিভাগ সিলেক্ট করে দিবেন। তার পর জেলাতে চাপলে আপনার বিভেগের জেলা দেখতে পাবেন, তার মধ্য থেকে আপনার জেলাটি বাছাই করে দিন। এভাবে পর্যায়ক্রমে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে আপনার ঠিকানা বাছাই করুন।
স্থায়ী ঠিকানা
ঠিক আগের মতই আপনার স্থায়ী ঠিকানার তথ্য দিয়ে এটি পূরণ করুন। ঠিকানা বাছাই করার সময় নিচের পর্যায়ক্রম আনুসরণ করতে পারেন।
- বিভাগ
- জেলা
- উপজেলা
- আর.এম.ও
- ইউনিয়ন
- মৌজা
- গ্রাম/রাস্তা
- বাসা/হোল্ডিং
- পোস্ট অফিস
- পোস্ট কোড
- ভোটার এরিয়া
আপনার স্থায়ী ঠিকানা আনুসারে যাবতীয় তথ্য দিয়ে এই ফরম ফিলাপ করুন। আপনার সকল তথ্য পূরণ করার পর ভালো করে ভোটার তথ্য যাচাই করুন। সব থিকা থাকলে উপরের ডান দিকের পরবর্তী বাটনে চাপুন।
নতুন ভোটার আবেদন করার জন্য অনলাইনে কোন ডকুমেন্ট আপলোড করতে হয়না। আপনার যে সব কাগজ জমা দিতে হবে তা নির্বাচন কমিশন আফিসে জমা দিতে হবে। তাই এই ধাপটি কিছু না করেই পরবর্তী ধাপে চলে যাবো।
ধাপ ৫. আবেদন সাবমিট
আপনার আবেদন সাবমিট করার জন্য সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার সম্পূর্ণ আবেদনটি নিশ্চিত করে এই ধাপে ফাইনাল সাবমিট করতে হবে।
আপনার যদি মনে হয় কোথাও কোন ভুল করে ফেলেছেন, তা হলে পেছনে নামক বাটনে চেপে পূর্ববর্তি ধাপে যেতে পারবেন। পুনরায় আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে আপনার আবেদন চূড়ান্ত সাবমিট করুন।
ধাপ ৬. আবেদন কপি ডাউনলোড
অনলাইনে নতুন ভোটার হয়ার আবেদন সাবমিট হয়ে গেলে আপনার সামনে আবেদন সামারি বা ভোটার আবেদন কপি ডাউনলোডের জন্য একটি বাটন দেখতে পাবেন। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি ডাউনলোড করুন।
এই আবেদন কপি প্রিন্ট করে সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন আফিসে জমা দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন আফিসে আপনি এই ভোটার আবেদন কপি ও নতুন আইডি কার্ড করতে যে সমস্ত কাগজ প্রয়োজন বলা হয়েছে তা জমা দিন।
উপসংহার
আপানার আবেদনটি জমা দেয়ার পর আবেদনটি উপজেলা বা জেলা নির্বাচন অফিস যাচাই বাছাই করবে। সব কিছু ঠিক থাকলে আপনাকে বায়োমেট্রিক প্রদানের জন্য ডাকা হবে।
আবেদনটি যাচাই শেষে আপনার ছবি ও আঙ্গুলের ছাপ (Biometric Information) নেয়ার জন্য ডাকা হবে। ছবি তোলার ১০ থেকে ১৫ দিন পরে আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হলেই আপনি অনলাইন হতে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।
Thanks
আমি অনলাইনে নতুন ভোটার হব কি করতে হবে
আমি অনলাইনে নতুন ভুটার কি ভাবে হবো
আমি নুতুন ভোটার হবো কি কি লাগবে
Re Ami new NID I’d card banate cai
ভোটার আইডি কার্ড বানাতে কিকি লাগতে পারে
masum
আসসালামুয়ালাইকুম
আমি ভোটার হবো কি করতে হবে
আমি ভোটার হবো কী কী করব?
যুদি একটু কষ্ট
করে বলতেন
দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে আবেদন করুন।
আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র একত্র করুন। আত্রপর অনলাইনে অথবা স্থানীয় নির্বাচন অফিসে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করুন।
Ami votar hobo ki kore
Ame botar hobo
ভাই কিভাবে অনলাইনে ভোটের কাঠ করব
কল দেন01612933317
ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য
কল দেন 01612933317
আসসালামু আলাইকুম,আমি জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য অনলাইনে আবেদন করেছি।এখন আমার পরবর্তী করণীয় কাজ কি? নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে ফর্ম ও কাগজপত্র জমা দেয়া।নাকি ফর্ম কাগজপত্র জমা দেয়ার জন্য ম্যাসেজ দেয়া হবে?
Na measseage dea hobe na bhy tomake gea joma dete hove
Saddam
এখন আবেদন কপি প্রিন্ট করে, সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন আফিসে জমা দিন। ভোটার আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগবে এ নিয়ে পোষ্ট করা আছে দেখে নিতে পারেন।
NID কার্ডের জন্য আবেদন করার পরে যেসব কাগজপত্র দরকার। সেগুলো কি সত্যায়িত করার প্রয়োজন পরে?
আর সত্যায়িত করার প্রয়োজন পরলে কিভাবে করতে হয়?
আমার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর কাছ থেকে করা যাবে?
আসসালামু আলাইকুম ভাই,
আমার সব সার্টিফিকেট এ বাবার নামের বানান এক,কিন্তুHossain বানান্টা Hossan দেয়া আছে এটা কি সমস্যা হবে,আমার NID করার জন্য
আসসালামু আলাইকুম, ভাই,
আমি যে এলাকার ভোটার হইতে চাই, কাগজ পত্র কি অই এলাকার নির্বাচন কমিসন এই জমা দিতে হবে, নাকি অন্য এলাকার নির্বাচন কমিসন এ জমা দেওয়া যাবে?
যদি আপনার সার্টিফিকেটের মতো করতে চান তাহলে বাবার আইডি কার্ড সংশোধন করা লাগবে।
নিজ এলাকায় কাগজ পত্র জমা দিতে হবে।
JoFlR lsam
নতুন ভোটার হব কী লাকবে
20015113394007476
নতুনভোটার হব কি লাগবে অনলাইন
আমি নতুন ভোটার হবো
কি বাবে মোবাইলে
আমি নতন করে এন আাইডি করবো
আমি নতুন ভোটার হব
আমি নতুন ভোটার হবো কিভাবে জানান
নতুন করে nidকরবো
হায়
Now votar
নতুন ভোটের আবেদন
মোঃ ইসমাইল হোসেন
মোঃ ইসমাইল হোসেন
আমি nid কর্ডের কপি তুলতে চাই
noakhali
আমি নতুন করে ভোটার হবো
Ami abedon korechi but ekhono pending ache ekhon amar ki kora uchit ?
আসসালামুয়ালাইকুম
আসসালামুয়ালাইকুম
আইটি করতে চাই
আমি আইডি কার্ড বানাতে ছাই
Riyaz Talukdar
Help
mohammadraselmia14@gmail.com
Good
আইডি কার্ড করবো
বরিশাল মাধব পয়সাইউনিয়ন পরিষদ
বরিশাল মাধব পয়সাইউনিয়ন পরিষদআসসালামু আলাইকুম ভাইয়াআমার এনআইডি কার্ড আমার নিজের নামে বানান
Amer nid card banan
Simply wanna say that this is very useful, Thanks for taking your time to write this.